সঠিক উত্তর ফ্রিডরিশস্ট্রাসে স্টেশনটি জার্মানির বার্লিনে অবস্থিত৷ এই প্রতিযোগিতায় সঠিক উত্তরদাতাদের মধ্য থেকে লটারির মাধ্যমে বিজয়ী নির্ধারণ করা হয়েছে৷ এবারের বিজয়ী হয়েছেন কামরুজ্জামান সুজন৷ প্রিয় সুজন,
আপানকে অভিনন্দন! দয়া করে আপনার বিস্তারিত ঠিকানা, টেলিফোন নম্বর এবং ই-মেল অ্যাড্রেস ডয়চে ভেলে বাংলার ই-মেল ঠিকানায় ( bengali@dw.com) পাঠিয়ে দিন দু'সপ্তাহের মধ্যে৷ তা না হলে পরে সেই পুরস্কারের জন্য বিজয়ী বন্ধুর আর কোনো দাবি থাকবে না৷
বিজয়ী বন্ধুদের কাছে বিশেষ অনুরোধ: পুরস্কার পেতে দেরি হচ্ছে বা পুরস্কার হাতে না পাওয়া অভিযোগ যাঁদের, তাঁরা সবসময় নামের সাথে নিজেদের পোস্টাল অ্যাড্রেসটিও সাথে লিখবেন, কেমন?
-
বার্লিনের কিছু মজার জাদুঘর
সব চিনির তৈরি
বার্লিনের ‘সুগার মিউজিয়াম’-এ প্রদর্শনের জন্য রাখা সব জিনিসই চিনির তৈরি৷ জাদুঘরটির উদ্বোধন হয়েছিল ১৯০৪ সালে৷ তবে তখন অন্য জায়গায় ছিল জাদুঘরটি৷ পরে তা সরিয়ে ক্রয়েৎসব্যার্গের প্রযুক্তি জাদুঘরে নেয়া হয়৷
-
বার্লিনের কিছু মজার জাদুঘর
লিপস্টিকের সংগ্রহশালা
১৯২৫ সালের লিপস্টিকও আছে এই জাদুঘরে৷ এটি অবশ্য ব্যক্তিগত উদ্যোগে গড়া জাদুঘর৷ বার্লিনের এক প্রখ্যাত মেকআপ আর্টিস্টের একান্ত নিজস্ব উদ্যোগ পথ চলা শুরু করে এখন অনেক দর্শনার্থীকে আকৃষ্ট করতে শুরু করেছে৷
-
বার্লিনের কিছু মজার জাদুঘর
সমকামী জাদুঘর
বার্লিনের টিয়ারগার্টেন এলাকার এই জাদুঘরে ঢুকতে কোনো পয়সা লাগে না৷ ওপরের ছবিতে যেমন সুপারম্যান চুমু খাচ্ছে রবিনকে তেমন অনেক কিছুই দেখা যাবে সেখানে৷ সমকামীদের পছন্দের জগৎকেই তুলে ধরার চেষ্টা হয়েছে সেখানে৷ সবার জন্যই উন্মুক্ত এই জাদুঘর৷
-
বার্লিনের কিছু মজার জাদুঘর
কম্পিউটার গেমের জাদুঘর
এই জাদুঘরটি বার্লিনের ফ্রিডরিশহাইন এলাকায়৷ প্রতিদিন প্রচুর দর্শনার্থী যান সেখানে৷ বিশ্বের প্রথম কম্পিউটার গেমের জাদুঘরটি কেমন তা কে না দেখতে চায়, বলুন!
-
বার্লিনের কিছু মজার জাদুঘর
জার্মানির আত্মসমর্পণের জাদুঘর
জাদুঘরটিকে সবাই ‘জার্মান-রাশিয়ান জাদুঘর’ নামেই চেনে৷ এটি আসলে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জার্মানির আত্মসমর্পনের ইতিহাসের ধারক৷ কার্লসহর্স্ট এলাকায় এক জার্মান কর্মকর্তার মেসেই রাশিয়ার রেড আর্মির কাছে জার্মানির আত্মসমর্পণের বিষয়টি চূড়ান্ত হয়েছিল৷
লেখক: ইলে সায়মন/এসিবি
কুইজ প্রতিযোগিতায় যাঁরা অংশ নিয়েছেন তাঁদের সবাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ৷ আর বন্ধুদের সবার কাছে আমাদের অনুরোধ, আপনাদের বন্ধুদেরও এই প্রতিযোগিতার কথা জানাবেন৷ জানাবেন ডয়চে ভেলের টেলিভিশন অনুষ্ঠান অন্বেষণ এবং ওয়েবসাইটের কথা৷ অন্বেষণ অনুষ্ঠানের হ্যাশট্যাগও রয়েছে৷ বাংলায় #অন্বেষণ আর ইংরেজিতে #onneshon লিখে ফেসবুক, টুইটারে মন্তব্য করা যাবে৷
ডয়চে ভেলের সকল বন্ধুদের জন্য রইলো শুভেচ্ছা৷
ডয়চে ভেলে বাংলা বিভাগ