1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

এক পরিচয়পত্রে ১৪ হাজার সিম

২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৫

টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম একটি ‘ভুয়া' জাতীয় পরিচয়পত্রের বিপরীতে ১৪,১১৭টি সিম তোলা হয়েছে বলে মঙ্গলবার সাংবাদিকদের জানিয়েছেন৷ তাঁর দেয়া এই তথ্যে বিস্মিত সামাজিক মাধ্যম ব্যবহারকারীরা৷

https://p.dw.com/p/1Garz
Symbolbild Handyvideo Unfall wird mit Smartphone gefilmt
ছবি: Getty Images/AFP/J. Pavon

ফেসবুক ও টুইটারে খবরটি শেয়ার করেছেন অনেকে৷ প্রতিমন্ত্রী আরও জানান, গ্রাহকের হাতে থাকা প্রায় ১৩ কোটি সিমের মধ্যে এক কোটির তথ্য সরকার হাতে পেয়েছে, যার ৭৫ শতাংশই ‘সঠিকভাবে নিবন্ধিত নয়'৷

রফিকুল হোসাইন প্রতিমন্ত্রীর দেয়া এই তথ্য উল্লেখ করে বলেন, ‘‘১০ কোটির (আসলে ১৩ কোটি) মধ্যে মাত্র ১ কোটি সিমের তথ্য সরকারের কাছে৷ এই তথ্য জনগণকে জানানোর আগে মন্ত্রণালয়ের ক্ষমা চাওয়া উচিত ছিল৷''

মেহেদী হাসান শুভ খবরটিতে এতই বিস্মিত হয়েছেন যে, তাঁর প্রকাশভঙ্গী ছিল এরকম, ‘‘কেউ আমারে মাইরালা..''৷

এদিকে, তৌফিক ইমরোজ খালিদি সংবাদটি টুইট করে লিখেছেন, ‘‘তার মানে প্রতিমন্ত্রী (সিম) পুনরায় নিবন্ধনের নির্দেশ দিয়ে ঠিক করেছেন!''

সরকার আগামী বিজয় দিবস থেকে সিম নিবন্ধনে গ্রাহকদের বায়োমট্রিক তথ্য নেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে৷ টুইটার ব্যবহারকারী ড. এমআর করিম রেজা মনে করছেন, বাংলাদেশই সম্ভবত প্রথম দেশ হতে যাচ্ছে যেখানে সিম নিবন্ধনের জন্য আঙুলের ছাপ লাগবে৷

অবশ্য ড. রেজার তথ্যটি সঠিক নয়৷ কারণ নাইজেরিয়া ও পাকিস্তানে আগে থেকেই এভাবে সিম নিবন্ধন চলছে

ব্র্যাকের হয়ে বাংলাদেশে কাজ করছেন মারিয়া মে৷ তিনি মনে করছেন, পুনরায় সিম নিবন্ধন প্রক্রিয়ার কারণে মোবাইলের মাধ্যমে অর্থ লেনদেনের (মোবাইল মানি) ক্ষেত্রে কয়েকদিনের জন্য সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে৷ কিন্তু এই বিষয়টি (সিম নিবন্ধন) অন্য অনেক সমস্যার সমাধান করবে৷

বিশ্ব খাদ্য সংস্থা মোবাইল ব্যাংক অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে বাংলাদেশের বন্যা দুর্গত পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দিয়ে থাকে৷ মারিয়া মে সম্ভবত এ ধরনের ব্যবস্থায় সাময়িক অসুবিধার কথা বলতে চেয়েছেন৷

সংকলন: জাহিদুল হক

সম্পাদনা: দেবারতি গুহ

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য

আরো সংবাদ দেখান