1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

আফ্রিকান নেশন্স কাপ চ্যাম্পিয়ন হল মিশর

১ ফেব্রুয়ারি ২০১০

এর আগে পাঁচটি ম্যাচের মধ্যে চারটিতেই কোচ তাঁকে মাঠে নামিয়েছিলেন বদলি হিসেবে, এবং প্রতিটিতেই তিনি গোল করেছেন৷ রোববারও ফাইনালে সেই একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি হল৷ যার ফলে এবারের আফ্রিকান নেশন্স কাপের শিরোপা জিতে নিল মিশর৷

https://p.dw.com/p/LoDv
জয়ের পর মিশরের কোচ হাসান শেহাতারের উল্লাসছবি: AP

ফেভারিট ঘানাকে ১-০ গোলে হারিয়ে দিয়ে মিশরের তৃতীয়বারের মত নেশন্স কাপ জয়ের পেছনে সবচেয়ে বড় অবদান যার তিনি মোহাম্মদ নাগুই যিনি দলের কাছে গেডো নামে পরিচিত৷ তবে তার চেয়ে বড় অবদান বোধ হয় কোচ হাসান শেহাতার যিনি পাঁচটি ম্যাচেই গেডোকে বদলি হিসেবে নামিয়েছেন৷ এবং মনে হয় এজন্যই তার যথার্থ প্রতিদান দিয়েছেন গেডো৷

Fußball Afrika Cup Finale Ägypten – Ghana
বল নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছেন মিশরের মোহাম্মদ জিদানছবি: AP

রোববার ফাইনালে অবশ্য মাঠে নামার জন্য দ্বিতীয়ার্ধ পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয়নি মোহাম্মদ নাগুই ওরফে গেডোকে৷ ২০ মিনিটের মাথায় কোচ তাঁকে মাঠে নামান বরাবরের মত এমাদ মেতেয়াবের পরিবর্তে৷ খেলায় ফেভারিট ঘানারই প্রাধান্য ছিল৷ টানা তৃতীয়বারের মত শিরোপা জয়ের জন্য মিশরের ওপর চাপ বাড়িয়ে যাচ্ছিল ব্ল্যাক স্টাররা৷ কিন্তু সুযোগ নষ্টের কারণে আর গোলের দেখা পায়নি তারা৷ বিশেষ করে ঘানার স্ট্রাইকার আসামোয়াহ গিয়ান একাধিক গোলের সুযোগ নষ্ট করেন৷ খেলায় দুই দলই রক্ষণভাগ সামলে সতর্ক আক্রমণ চালায়৷ খেলা শেষ হওয়ার পাঁচ মিনিট আগে একমাত্র জয়সূচক গোলটি পায় মিশর৷ স্ট্রাইকার মোহাম্মদ জিদানের কাছ থেকে বল পেয়ে মোহাম্মদ নাগুই যে দুর্দান্ত কোণাকুনি শটটি নেন তা ঘানার গোলপোস্টে ঢুকে যায়৷ এই নিয়ে টুর্নামেন্টে নিজের পঞ্চম গোলটি করেন নাগুই৷ এর সুবাদে টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ গোলদাতাও আলেকজান্দ্রিয়া ইউনাইটেড ক্লাবের এই খেলোয়াড়৷

প্রতিবেদক: রিয়াজুল ইসলাম, সম্পাদনা: অরুণ শঙ্কর চৌধুরী