সঠিক উত্তরদাতাদের মধ্য থেকে লটারির মাধ্যমে বিজয়ী নির্ধারণ করা হয়েছে৷ এবারের বিজয়ী হয়েছেন বন্ধু সমরেশ বিশ্বাস৷
প্রিয় সমরেশ, আপনাকে অভিনন্দন! আপনার পোস্টাল অ্যাড্রেস আমরা ইতিমধ্যই পেয়ে গেছি, কাজেই আর পাঠানোর প্রয়োজন নেই৷ আগামী দু'সপ্তাহের মধ্যেই আপনার পুরস্কার পাঠিয়ে দেওয়া হবে৷ তবে প্রাপ্তিসংবাদ জানাবেন, কেমন?
কুইজ প্রতিযোগিতায় যাঁরা অংশ নিয়েছেন তাঁদের সবাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ৷ আর বন্ধুদের সবার কাছে আমাদের অনুরোধ, আপনাদের বন্ধুদেরও এই প্রতিযোগিতার কথা জানাবেন৷ জানাবেন ডয়চে ভেলের টেলিভিশন অনুষ্ঠান অন্বেষণ এবং ওয়েবসাইটের কথা৷ অন্বেষণ অনুষ্ঠানের হ্যাশট্যাগও রয়েছে৷ বাংলায় #অন্বেষণ আর ইংরেজিতে #onneshon লিখে ফেসবুক, টুইটারে মন্তব্য করা যাবে৷
ডয়চে ভেলের সকল বন্ধুদের জন্য রইলো শুভেচ্ছা৷
-
বহুগামী পাখিদের কথা
সঙ্গী যখন ঘুমে, উনি তখন খোঁজে
দেখতে সুন্দর এই ব্লুটিট পাখির স্বভাব একটু উড়ু-উড়ু৷ সকালবেলায় পুরুষ সঙ্গীটি যখন ঘুমে বিভোর তখন তিনি আশেপাশে বেরিয়ে পড়েন৷ তখন যদি অন্য কোনো পুরুষ পাখিকে গান গাইতে দেখেন তাহলে কিছুক্ষণের জন্য তার সঙ্গে একটু, মানে একটুখানি আনন্দ করে নেন!
-
বহুগামী পাখিদের কথা
রাজহাঁসের কথা
ছবিই বলে দিচ্ছে রাজহাঁস এমনিতে দীর্ঘদিনের জন্য সম্পর্কে জড়াতে আগ্রহী৷ কিন্তু মাঝেমধ্যে যে ‘বিবাহবহির্ভূত’ সম্পর্কে জড়ানোর অভ্যাস কারও কারও নেই সেটা কিন্তু নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না!
-
বহুগামী পাখিদের কথা
ঝাঁক পছন্দ তাদের
তোতাপাখিরা সবসময় এক ঝাঁক হয়ে থাকতে পছন্দ করে৷ ঝাঁকের মধ্যেই এই পাখিরা একজন আরেকজনকে বেছে নিয়ে নিজেদের মধ্যে সম্পর্ক গড়ে তোলে৷ উদ্দেশ্য থাকে অনেকদিন একসঙ্গে থাকার৷ কিন্তু তারপরও রাজহাঁসের মতোই তাদেরও কারও কারও এক-আধটু মনে স্বাদ জাগে অন্যকিছু করার!
-
বহুগামী পাখিদের কথা
ধারণা ছিল ভুল
একসময় বিজ্ঞানীদের ধারণা ছিল সারস পাখিরা বোধ হয় একগামী হয়ে থাকে৷ কিন্তু পরে জানা গেছে, সেটি সত্যি নয়৷ মাইগ্রেশনের সময় তারা নাকি অন্য কোনো সঙ্গীকে সঙ্গে নিতে পারে৷
-
বহুগামী পাখিদের কথা
সব পেঙ্গুইন এক নয়
ছবিতে গালাপাগোস পেঙ্গুইনদের দেখতে পাচ্ছেন৷ মনে হচ্ছে যেন তারা একে অপরের জন্যই জন্মেছে৷ কিন্তু আসলেই কি তাই? উত্তর – হয়ত কিংবা হয়ত নয়৷ কিন্তু বিজ্ঞানীরা জানতে পেরেছেন, রকহপার পেঙ্গুইন একগামী হয়ে থাকে৷ অর্থাৎ এই জাতের পেঙ্গুইন জোড়াদের একজন আরেকজনের চেয়ে কয়েক হাজার মাইল দূরে থাকলেও একে অপরের প্রতি বিশ্বস্ত থাকে৷
লেখক: ফাবিয়ান শ্মিড্ট/জেডএইচ
ডয়চে ভেলে বাংলা বিভাগ