‘অন্বেষণ’ কুইজে এবারও ব্যাপক সাড়া | পাঠক ভাবনা | DW | 02.12.2013
  1. Inhalt
  2. Navigation
  3. Weitere Inhalte
  4. Metanavigation
  5. Suche
  6. Choose from 30 Languages

পাঠক ভাবনা

‘অন্বেষণ’ কুইজে এবারও ব্যাপক সাড়া

সপ্তাহান্তে একুশে টেলিভিশনে প্রচারিত হয় ‘অন্বেষণ’ অনুষ্ঠান৷ ডয়চে ভেলের ওয়েবসাইটেও বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও পরিবেশ সম্পর্কিত এই অনুষ্ঠানটি দেখা যায়৷ এবারের অন্বেষণ বিষয়ক কুইজেও সাড়া মিলেছে ব্যাপক৷

অন্বেষণ অনুষ্ঠানে প্রচারিত একটি প্রতিবেদনের বিষয়বস্তু নিয়ে কুইজের প্রশ্ন নির্ধারণ করা হয়৷ পুরস্কার আইপড ও অন্যান্য আকর্ষণীয় পুরস্কার৷ এবারের প্রশ্ন ছিল: ‘‘জার্মানির একদল বিজ্ঞানী ড্রোন-এর সাহায্যে উদ্ভিদ নিয়ে গবেষণা করছেন৷ বলুন তো, এই বিজ্ঞানীরা কোন প্রতিষ্ঠানে কাজ করেন?'' গত শুক্রবার ডয়চে ভেলের ফেসবুক পাতায় এটি প্রকাশের পর ব্যাপক সাড়া জাগে৷ মাত্র তিন দিনে কুইজের উত্তর জমা পড়ে প্রায় পাঁচশ৷ এর মধ্যে প্রায় সব উত্তরই সঠিক, ‘জার্মানির ইয়ুলিশ গবেষণা কেন্দ্র'৷

অন্বেষণ কুইজের এই পর্বের বিজয়ী হচ্ছেন তামান্না বারি৷ যথাসময়ে তাঁর ঠিকানায় পুরস্কার পৌঁছে দেওয়া হবে৷

প্রসঙ্গত, ডয়চে ভেলের অন্বেষণ কুইজ নিয়মিত আয়োজন করা হচ্ছে৷ প্রতি শুক্রবার কুইজের প্রশ্ন ফেসবুকে প্রকাশ করা হবে৷ উত্তরও দিতে হবে সেখানেই৷ তবে অন্বেষণ অনুষ্ঠানে প্রচারিত একটি প্রতিবেদনের ভিত্তিতে প্রশ্ন করা হবে৷ আর রবিবার পর্যন্ত পাওয়া সঠিক উত্তরগুলোর মধ্য থেকে একজন চূড়ান্ত বিজয়ী নির্ধারণ করা হবে৷

এদিকে, অন্বেষণ অনুষ্ঠান নিয়েও সপ্তাহান্তে ফেসবুকে মন্তব্য করেছেন অনেকে৷ গবেষণার কাজে ড্রোনের ব্যবহার বিষয়ক প্রতিবেদন পড়ে জাকির হোসেন লিখেছেন, ‘‘দুর্গম এলাকায় কোনো জঙ্গি গোষ্ঠীর ট্রেনিং এর চিত্র, হরতাল-অবরোধে নাশকতার পরিকল্পনা, সীমান্ত এলাকায় চোরাচালান এবং বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে সন্ত্রাসী কার্যক্রম পর্যবেক্ষণের জন্য এ ধরনের ড্রোন খুবই দরকার৷''

আবু সাঈদ লিখেছেন, ‘‘অন্বেষণ অনুষ্ঠান খুবই আর্কষণীয়৷ ডয়চে ভেলের রেডিও সেবা বন্ধ হওয়ার পর থেকে নিয়মিত একুশে টিভিতে উপভোগ করে আসছি''৷

বিধান চন্দ্র স্যান্যাল লিখেছেন, বাংলাদেশেও ড্রোন ব্যবহার করা প্রয়োজন৷ বাংলাদেশ শস্য শ্যামলা দেশ৷ এখানে রয়েছে নানা প্রজাতির উদ্ভিদ৷ ড্রোনের ব্যবহার করলে নিশ্চিত সুফল মিলবে৷ শুধু ধ্বংসের জন্য নয়, কল্যাণের কাজেও ড্রোন কাজে লাগছে সেই বোধ থেকে কিছু গড়বার শপথ গ্রহণ করি৷

উল্লেখ্য, অন্বেষণ অনুষ্ঠানের হ্যাশট্যাগও রয়েছে৷ বাংলায় #অন্বেষণ কিংবা ইংরেজিতে #Onneshon হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করে ফেসবুক, টুইটারে মন্তব্য করা যাবে৷ আর ডয়চে ভেলের ইউটিউব চ্যানেলের লিংক পেতে ক্লিক করুন এখানে৷

- ডয়চে ভেলে বাংলা বিভাগ

নির্বাচিত প্রতিবেদন